Home » কলাম » নিউ মডেল আর্মি- দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পেশাল রিপোর্ট: যে গল্প না বললেই নয়- আগামীর বাংলাদেশ সে গল্পেরই অংশ

নিউ মডেল আর্মি- দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পেশাল রিপোর্ট: যে গল্প না বললেই নয়- আগামীর বাংলাদেশ সে গল্পেরই অংশ

ব্রিটেনের প্রভাবশালী দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট কিম সেন গুপ্তার স্পেশাল রিপোর্ট সারা বিশ্বের সামরিক বিশেষজ্ঞ, এনালিস্ট, গোয়েন্দাদের মধ্যে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছে। যে রিপোর্ট এর মূলমন্ত্র হলো-বিশ্বের নয়া আর্মির নয়া মন্ত্র-নিউ মাসকুলার সফট পাওয়ার, যা দেশে দেশে রাষ্ট্র ইন সার্জন এর সাথে ডিফেন্স করবে, সেই সাথে দেশে দেশে ইনফাষ্ট্রাকচার গঠনেও ভূমিকা রাখবে। তাহলে চলুন সেই গল্পের ভিতরে, যা রোমাঞ্চিত ও শিহরণ জাগিয়ে তুলে।

আমেরিকা, ভারত, চীন, ব্রিটেন আগামীর বিশ্বের দেশে দেশে অবকাঠামো উন্নয়নের নামে এই কেমন সফট পাওয়ারের নিউ মডেল আর্মি নিয়োগ করতে যাচ্ছে।বিশ্বের এই চার ক্ষমতাধরদের নিউ মডেল আর্মির সফট পাওয়ারের রেস বাংলাদেশের সীমানায় কড়া নাড়তে শুরু করেছে, আজ না হলেও দশক পরে বাংলাদেশ সেই এক্সপেরিম্যান্টের শিকার কি হতে যাচ্ছে, যেমন করে হচ্ছে আফ্রিকা, মোজাম্বিক, সিয়েরা লিওন, লিবিয়া, মালি, প্রভৃতি রাষ্ট্র।

 

ইন্ডিপেন্ডে মিঃ সেন বেশ নাটকীয় বর্ণনা দিয়ে শুরু করেছেন এই ভাবে, বামাকোর যাওয়ার পথ অনেক দীর্ঘ হলেও ওপেন এবং খোলামেলা। যেখানে আল-কায়দা নামক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর লিঙ্ক রয়েছে, যাদের দ্বারা মালির অধিকাংশ এলাকা দখলে ও কব্জায়।জিহাদি প্রেরণায় তারা মালীর রাজধানীও দখলে নিয়েছে। আল-কায়দাকে মালীতে ফ্রেঞ্চ সৈন্যবাহিনী এখানেই থামিয়ে দিতে চায়, টিমবুকটো পর্যন্ত যারা ইতিহাসের অনেক স্থাপনা ধ্বংস করে দিয়েছে। কার্যত ফ্রেঞ্চ সৈন্যরা এখানে এসে সাকসেস হলেও এটা বলার এখনো সময় আসেনি রোড টু আফ্রিকায় ওয়েস্টার্ন সেনা অভিযান থাকা প্রয়োজন বা উপস্থিতি হয়েছে। ইন্ডিপেন্ড এখানে এসে বলছে, এই ধ্বংসযজ্ঞ ও স্থাপনা সমূহ নতুনভাবে গড়ে তুলতে এবং সেই সাথে রাষ্ট্রের নিরাপত্তার প্রশ্নে এই নয়া মন্ত্র, নয়া নিউ মডেল আর্মির কাজ ওয়েস্টার্ন আর্মি এখান থেকেই শুরু, যার বৃহৎ কর্মযজ্ঞ অতীতের সকল কর্মযজ্ঞকে পেছনে ফেলে দিয়ে নতুন করে লেখা হবে।

ইন্ডিপেন্ডডেন্ট তার স্পেশাল রিপোর্টে বলছে, ইরাক এবং আফগানিস্তান যুদ্ধে আমাদের অনেক শিক্ষা নিতে হয়েছে, যেখানে ন্যাটো বাহিনী অনেক বম্বিং করতে হয়েছিলো। ২০১১ সালেও ন্যাটো বাহিনী লিবিয়ায় বম্বিং করেছিলো । বর্তমানে আরব বসন্ত এখন জেগে উঠেছে, সেই সব কনসিকোয়েন্সের প্রেক্ষিতে অনেক অনিশ্চয়তার জন্ম দিয়েছে। ফলশ্রুতিতে ইউরোপ তাদের গুড-গাইস হিসেবে ডিফেন্স-কাট করতে হয়েছে, আমেরিকা ইরাক-আফগানিস্তানে দীর্ঘ ওয়ারের সমাপ্তি টানতে চাচ্ছে। ইউ এস স্পেশাল এনভয় ফর পাকিস্তান ও আফগানিস্তান, মিঃ জেমস এফ ডবিন্স গত সপ্তাহে লন্ডন সফরে এসে একই ম্যাসেজ দিয়ে বলছেন, ইরাক-আফগান যুদ্ধের ভুল থেকেই তিনি এখন এ যুদ্ধের সমাপ্তি হিসেবে দেখছেন। দেশটির অবকাঠামো উন্নয়নের প্রশ্নে তালিবান লিডাররা ক্রমাগতভাবে অসহযোগিতা করার ফলে তিনি মনে করছেন, এখন আর এর প্রয়োজন নেই

আফগানিস্তানে পশ্চিমাদের ভুলের পুনরাবৃত্তি না করতে চাইলেও আফ্রিকার মিনারেল, গ্যাস, তেল আর বিশাল খনিজ সম্পদ পশ্চিমাদের কাছে এখন প্রতিযোগিতার দরজা এই নয়া সফট পাওয়ারের ওয়ারে পরিণত করেছে। কেননা পশ্চিমাদের আগেই চীন এখানে এসে আফ্রিকার খনিজ সম্পদের দখল নিতে অবকাঠামো উন্নয়নের নামে এন্ডলেস টহল এসে দিতে শুরু করেছে। চায়নিজ সৈন্যদের এখানে জিম্বাবুয়িয়ান সৈন্যদের সাথে মিলে মিসৌরিতে এসে টহল দিতে দেখা যাচ্ছে, যেখানে ডুরবান ডকে ইয়ে জিয়াং ফ্রেইটার পরিপূর্ণ, অথচ তার ডুরবান রবার্ট মুগাবের জন্য অস্র-সস্রে পরিপূর্ণ। এমতাবস্থায় ডক শ্রমিকেরা শিপ থেকে অস্র খালাসে অনীহা প্রকাশ করলে সাউথ আফ্রিকার সৈন্যরা তা খালাসে এগিয়ে আসে, যেহেতু বেইজিং এর সাথে সাউথ আফ্রিকার ক্লোজ সম্পর্ক হয়ে গেছে। সাউথ আফ্রিকার ডিফেন্স মিনিষ্ট্রির মেজর জেনারেল নাটাকালি ইন্ডিপেন্ডেন্টকে জানিয়েছেন, চায়না তার দেশের জনগণ এবং এএনসি ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দিতেছে। বেইজিং ইতিমধ্যে নাইজেরিয়াকে কাউন্টার টেরোরিজম এক্সপার্ট এর উপর প্রশিক্ষণ দিতেছে। সেজন্য বেইজিং ক্যামেরুন সহ আফ্রিকার বিভিন্ন ষ্টেটে তাদের ডিফেন্স এটাচীকে অলরেডি প্রেরণ করেছে। 

 

ভারতের এখানে কেনিয়া, মাদাগাস্কার, মোজাম্বিক সহ বেশ কিছু দেশের সাথে ডিফেন্স চুক্তি রয়েছে। ইন্ডিয়া এসব দেশে ডিফেন্স প্রশিক্ষণ চালুর পাশাপাশি সাউথ আফ্রিকা, তানজানিয়া, তার্কি পর্যন্তও চালু রেখেছে। আর বর্তমানে ইন্ডিয়া ঘোষণা করেছে তার এই ডিফেন্স সহযোগিতা সোমালিয়া ও কতিপয় আরব রাষ্ট্রে শুরু করতে যাচ্ছে।

আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর এখানে যথেষ্ট সতর্ক অবস্থানে যে, ফেইলিং রাষ্ট্র সমূহ যেন কোন অবস্থাতেই সন্ত্রাসীদের জন্য অভয়ারণ্য না হয়, অন্তত ওয়েস্টের জন্য। পশ্চিমারা এখন দেখছে, কোন ধরনের ট্রুপস প্রেরণ ছাড়াই তাদের এই মন্ত্র-সফট ওয়ার এর নিউ মডেল আর্মি অনেক কার্যকর, যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ সেন্ট্রাল আফ্রিকা। জাতিসংঘ আগেই গণ হত্যার জন্য সতর্ক করে দিয়েছে- মাগরিবের আল-কায়দা গোষ্ঠী, সেলেকা বিদ্রোহী, নাইজেরিয়ার বোকোহারাম, সূদানের জানজাওয়েদ, লর্ড রেসিসষ্ট্যান্ট আর্মি, মালয়ান ইসলামিষ্ট। ফ্রান্স এখানে ক্যাপিটাল বানগুইতে ৪০০ সৈন্য রাখতে চাইছিলো, যাতে এয়ারপোর্ট সন্ত্রাসী ও বিদ্রোহী মুক্ত রাখা যায়, কিন্তু মালি সরকার চাইলো আফ্রিকান ইউনিয়নের সৈন্যরাই এখানে টহল দিবে, প্রকারান্তরে এই এলাকায় তারা বিদেশী সৈন্য টহল দিতে চাইলোনা। ফ্রান্সের সাথে মালীর মনোমালিন্য দেখা দিলেও ফরেন মিনিস্টার লেফট্যানেন্ট ফেবিয়াস ফ্রান্সের ইন্টারভেনশন করার কোন কারণ মনে করেননা এই বলে যে, ইন দ্য ক্লাসিক সেন্স অব ওয়ার্ড। তিনি আরো বলেছেন, আমরা এখানে কোন প্যারাসুটারদের পাঠাচ্ছিনা, তবে পরিস্থিতির কারণে আমাদের উপস্থিতি এখানে জরুরী, সেজন্য আমরা আছি। ফ্রেঞ্চ সিনিয়র ডিপ্লোম্যাটরা লন্ডনে সম্প্রতি মিলিত হয়ে আমাদের উপস্থিতির প্রয়োজনীয়তা ও ভবিষ্যতে ট্রেনিং প্রশ্নে নিয়ে আলাপ ও মতৈক্যে পৌঁছেছেন ।

আফ্রিকার সিয়েরা লিওনে ১৩ বছর আগে ব্রিটিশ সৈন্যদের উপস্থিতি ছিলো- এমন কথা উচ্চারণ করে ব্রিটিশ আর্মির জেনারেল স্যার পিটার বলেছেন, আমরা বর্তমানে তিনটি দেশে ট্রেনিং কার্যক্রম চালু রেখেছি। সেকারণে আমাদের অধিক কোন সৈন্য ডিপ্লোয়েট করার দরকার পড়ছেনা। অনিচ্ছাসত্ত্বেও তিনি বলেছেন, সোমালিয়া ও মালীতে কম সংখ্যক সৈন্যের উপস্থিতে ট্রেনিং চালু রেখেছি। লিবিয়ার মিলিশিয়াদের সামরিক ট্রেনিং এর ব্যাপারে আমরা বদ্ধ পরিকর।

স্যার পিটার আরো বলেছেন, আমরা ইরাক ও আফগানিস্তানের ভিন্ন কালচার থেকে অনেক শিখেছি। আমাদের সৈন্যদের বিভিন্ন কন্ডিশনে ওয়ার্কিং করার জন্য অভ্যস্ত, এবং এথনিসিটির বিশেষ করে এই পার্টের জনগণের জন্য আমাদের করার অনেক কিছুই রয়েছে। যদিও ব্রিটিশ আর্মির সাথে কেনিয়ান আর্মড ফোর্সের সুসম্পর্ক রয়েছে। তিনি আরো জানানা আফ্রিকার মালাওয়াইতে গ্রনেডার গার্ড নিয়োজিত রয়েছে, ১১ সিগন্যাল ব্রিগেড সাউথ আফ্রিকায়, ১০২ লজিস্টিক ব্রিগেড ওয়েস্ট আফ্রিকার সহযোগিতায় নিয়োজিত।

ইন্ডিপেন্ডেন্ট অবগত হয়েছে, ডেভিড ক্যামেরুনের ইচ্ছায় লিবিয়ার মিলিশিয়াদের ট্রেনিং দিয়ে সিকিউরিটি ফোর্সে রূপান্তরের জন্য ব্রিটেনের ক্যামব্রিজশায়ারের বাসিংডন ব্যারাক-এ আগামী বছরের শুরুতেই ট্রেনিং শুরু হবে।এ বিষয়ে প্রচার অত্যন্ত সংবেদনশীল এই কারণে সন্দেহ করা হচ্ছে এই ট্রেনিং এর সুবাধে এসাইলাম সিকার কোন কোন লিবিয়ান সুযোগ নিয়ে পরে আবার এক্সট্রিমিষ্টদের সাথে হাত মিলানোর যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকায় সম্প্রতি এমআইফাইভ এর বিদায়ী প্রধান স্যার জনাথান ইভান্স বলেছেন, লিবিয়ান ডায়াস্পোরার কেউ ই ট্রেনিং নিয়ে গাদ্দামী রেজিমের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বয়ে আনার কোন সুযোগ নেই।

 

গত মাসে লিবিয়ার প্রাইম মিনিস্টার আলী জেইদান কিডন্যাপড হয়েছিলেন তার আপন নিরাপত্তারক্ষীদের দ্বারা বলে ধারণা করা হচ্ছে। যার পরে তিনি নিজেই বলেছিলেন, লিবিয়ার নিজস্ব সেনাবাহিনী থাকলে হয়তো তাকে এ অবস্থার মুখোমুখি হতে হতোনা।

মালীতে ইউকে ইউরো সাথে মিলে করে ট্রেনিং টিম চালু রেখেছে, যেখানে ফ্রান্সের মিলিটারি মালীর সাদ থেকে ডিজিবুতি, দ্য আইভরি কোস্ট, গাভন পর্যন্ত।অথচ মালী মূলত: হল্যান্ড এডমিনিস্ট্রেশনের আন্ডারে। মালীতে বোমাবাজি সচরাচর চলছে, সম্প্রতি ফ্রান্সের দুজন জার্ণালিষ্ট ক্লোড ভেরনন, চিজলট ডোপন্ট অপহ্রত হন ও মৃত্যুমুখে পতিত হন।

নাইরোবি সিজের সময় আল-শাবাব অনেকটাই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। ইউকে সোমালিয়ানরা ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউশনের মধ্যে আসলেও ব্রিটিশ মুসলিম সোমালিয়ানরা জিহাদের উৎসাহিত হচ্ছে। মোগাদিশুর মেয়র ইউকের ইসলিংটন থেকে আগত। ব্রিটিশ ট্রুপস আফ্রিকান ইউনিয়ন ও সোমালিয়ান ফোর্সের সাথে কাজ করছে, ট্রেনিং দিচ্ছে। সাস ও এসবিএসদের ইউএস-জয়েন্ট টাস্ক ফোর্সের তত্বাবধানে আফ্রিকার ডি-জিবুতিতে ট্রেনিং দেয়া হচ্ছে।

ইন্ডিপেন্ডেন্ট এখানে এসে লিখেছে, সন্ত্রাসবাদী যুদ্ধে ইউএস আগের কাতারে অতীতে থাকলেও বর্তমানে ইউরোপীয় নেভী সোমালিয়া ও লিবিয়ায় অগ্রগামীর কাতারে থেকে যুদ্ধ করছে। তারা কেনিয়া আল-শাবাবের মোহাম্মদ আব্দিকাদের মোহাম্মদকে এরেস্ট কিংবা শেষ করে দিতে তাদের প্রথম এই টার্গেট ব্যর্থ হয়, তবে আল-কায়দা লিডার আবু আনাস আল লিবিকে ত্রিপুলীতে ধরতে সক্ষম হয়।

আমেরিকার সব চাইতে বৃহৎ মিলিটারি প্রজেক্ট এর উপস্থিতি হলো মিশর, যেখানে বছরে ৳ ১.৩ বিলিয়ন ডলার অনুদান আসে ওয়াশিংটন থেকে।এর কিছু কিছু উইথড্র করা হয়েছিলো যখন হোসনী মোবারকের বিদায়ের সময় সিকিউরিটি ফোর্সের দ্বারা সিভিলিয়ানদের হত্যা করা হয়েছিলো। তবে ইউএস কংগ্রেস বলছে, ইউএস মিলিটারির উপস্থিতি থাকা দরকার মিশরের আর্মির সাথে বার্গেইনিং পয়েন্ট হিসেবে, যখন তাদেরকে পূর্ণমাত্রায় সক্রিয় করে তুলা হবে।

পেন্টাগন পরিচালনা করছে ট্রান্স সাহারান কাউন্টার টেরোরিজম ইনিশিয়েটিভ, যা মালী থেকে সাদ, মৌরিতিয়ানা, নাইজার, আলজেরিয়া, মরক্কো, সেনেগাল, নাইজেরিয়া, তিউনিসিয়াতে এই কার্যক্রম চলছে। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যেখানে এই অঞ্চলের সিকিউরিটি কনসার্ণ বিষয়ে ফোকাস করছেন, আর্মি তখনি বেশী করে আফ্রিকায় অবস্থানের ব্যাপারে স্ট্রেসের মধ্যে।

সিকিউরিটি এনালিস্ট রবার্ট এমারসন ইন্ডিপেন্ডেন্টের কাছে বলেছেন, সুপার পাওয়াররা যদি বিশ্বকে নিজেদের এই নয়া মডেল আর্মি মন্ত্র সফট পাওয়ারের দিকে পুনরায় ধাবিত হয় এবং এমার্জিং টাইগার চীন যদি ঐ একই পথে হাটে, তাহলে আফ্রিকান অঞ্চলের শান্তি নিকট ভবিষ্যতে সমাধানের সম্ভাবনা খুব কম,বরং সফট পাওয়ার বিভিন্ন আঙ্গিকে বিভিন্ন রূপে আরো অধিকতর অঞ্চলে, অধিকতর ব্যবসায়িক ও আর্থিক স্বার্থের পীঠে হেটে আফ্রিকা হয়ে প্যাসিফিক টু বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত হবে এবং পরিধি লাভ করবে।তবে আফ্রিকান অঞ্চলে এডজাস্টম্যান্টের মাত্রা আরো কমিয়ে আনা হবে, যাতে অন্য অন্যত্র কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে দেয়া যায়- যা বর্তমানের আয়নায় ভবিষ্যতকে সহজেই দেখা যায়।

( ফ্রম দ্য অরিজিনাল টেক্সট টু ইন্ডিপেন্ডেন্ট প্রিন্টিং এডিশনের স্পেশাল রিপোর্ট এর অংশ বিশেষ থেকে )

Salim932@googlemail.com
16th November 2013. London

Please follow and like us:
Pin Share

Add a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Follow by Email
YouTube
Pinterest
LinkedIn
Share
Instagram
error: Content is protected !!