দাদার দ্বিতীয় ধারার রাজনীতির ১৪ দফা- সংবিধানের আমূল পরিবর্তন চান দাদা-
সৈয়দ শাহ সেলিম আহমেদ,যুক্তরাজ্য থেকে-
সিরাজুল আলম খান- যিনি দাদা নামেই সর্বমহলে ব্যাপক পরিচিত।রাজনীতির অলিতে-গলিতে হেটে চলেন, কিংবা রাষ্ট্র, সংবিধান, ইতিহাস, ঐতিহ্য নিয়ে ভাবেন যে কেউই সহজেই সিরাজুল আলম খান দাদা নামের সাথে ব্যাপকভাবে পরিচিত।আজকের প্রজন্মের অনেকের কাছে হয়তো কিছুটা অপরিচিত, কেননা, বাংলাদেশ নামক এই রাষ্ট্রটির জন্মের পর থেকে দাদা কখনো মিডিয়ার সাথে সাক্ষাৎ দেননা, কালে-ভদ্রে ছবিও প্রকাশ করতে চাননা, অথচ বাংলাদেশের উত্থান-পতন, ৭২ সালের ৩১ অক্টোবর পাহাড় সমান জনপ্রিয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বিপরীতে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে আ স ম আব্দুর রব, মেজর জলিল, শাজাহান সিরাজ,কর্ণেল তাহেরদের নিয়ে জাসদ নামক রাজনৈতিক দলের জন্ম দিয়ে সারা বাংলায় আলোড়ন সৃষ্টিকারী,সিপাহী জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জাসদের মাধ্যমে কর্ণেল তাহের কর্তৃক জিয়াউর রহমানকে মুক্ত ও ক্ষমতায় বসানো,এরশাদ সরকারের সময় আ স ম আব্দুর রব কর্তৃক এরশাদকে সমর্থন এই সকল রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহের নেপথ্যে থেকে যিনি কৌশল নির্ধারণ করে চলেছিলেন, তিনি হলেন সিরাজুল আলম খান, রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে যিনি তাত্বিক নামে খ্যাত।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিসংগ্রামের এই অকুতোভয় সৈনিক পালন করেছিলেন ব্যাপক এক ভূমিকা।বাংলাদেশ স্বাধীন করার লক্ষ্যে ১৯৬২ সালে সিরাজুল আলম খান মরহুম আব্দুর রাজ্জাক ও কাজী আরেফ আহমদ কে নিয়ে গঠণ করেন গোপণ সংগঠণ নিউক্লিয়াস, আর এই নিউক্লিয়াসের নের্তৃত্ত্বেই (যা পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ নামে পরিচিত ছিলো)ছাত্র আন্দোলন, ৬ দফা, ১১ দফা সহ ৭০ সনে প্রত্যক্ষ তত্বাবধানে শ্রমিক শ্রেণীর নতুন সংগঠণ শ্রমিক লীগ গঠণ,বিএলএফ গঠণ, মুজিব বাহিনী গঠণ, স্বাধীন বাংলার জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীত নির্ধারণ সহ ২রা মার্চ আ স ম আব্দুর রব কর্তৃক স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন, ৩রা মার্চ শাজাহান সিরাজ কর্তৃক স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ, ৭ই মার্চ শেখ মুজিব কর্তৃক এবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম- এই ঘোষণা ছাড়াও অসংখ্য ঐতিহাসিক ঘটনার নায়ক ও রুপকার এই নিউক্লিয়াস এবং সিরাজুল আলম খান দাদা ।
সিরাজুল আলম খান মনে করেন, যে আইন ও বিধির দ্বারা বিদেশী শাসকেরা শাসন করে, সে আইন ও বিধিকে বদলিয়ে নিজেদের উপযোগী শাসনব্যাবস্থা প্রতিষ্টা করাই হলো স্বাধীনতার মূলকথা।বিদেশী শাসক বদলিয়ে দেশীয় শাসকদের ক্ষমতায় বসিয়ে ঔপনিবেশিক আমলের রাষ্ট্রীয় কাঠামো এবং শাসনব্যাবস্থা দিয়ে দেশ পরিচালনা করা জনগণের জন্য এক ধরনের পরাধীনতা; যাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় অভ্যন্তরীন উপনিবেশবাদ।
তিনি মনে করেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, অথচ এখনো রাষ্ট্র ও জনগনের সম্পর্ক যে তিমিরে ছিলো সেই ব্রিটিশ পাকিস্তানী আমলের মতোই রয়ে গেছে, কেবল পোষাক-নাম বদল হয়েছে।তিনি আরো বলেন, ১৯৭২ সালের ১০-ই জানুয়ারী পর্যন্ত সারা বাংলাদেশ জেলা,মহকুমা,থানা, ঢাকা শহরের প্রতিটি রাষ্ট্রীয় সংগঠণ,প্রতিষ্টান, অর্থাৎ সারা বাংলাদেশ শাসিত হলো প্রাবাসী সরকারের অধীনে মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারা, কিন্তু কোথাও কোন চুরি-ডাকাতি-ছিনতাই-রাহাজানি হয়নি, অথচ ১৯৭২ সালের ১১-ই জানুয়ারী থেকেই আওয়ামীলীগের নের্তৃত্ত্বে দলীয় সরকারের দ্বারা দেশ শাসনের ফলে যে দারোগা থানার দায়িত্ত্বে ছিলেন পাকিস্তানী শাসনের সময়, তিনি আবার স্ব-পদে বহাল হলেন বাংলাদেশের দারোগা হয়ে, একই অবস্থা হলো সর্ব ক্ষেত্রে, ফলে চুরি-ডাকাতি-আর আশান্তি বাড়তে থাকলো।এই খানে তিনি দেখছেন, মালিক-শ্রমিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একই ব্রিটিশ-পাকিস্তানী সম্পর্ক রয়ে গেলো, কোন পরিবর্তন হলোনা,শুধু নাম বদল হলো।তিনি এই মালিক-শ্রমিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে পলিসি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে তথা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এক জায়গায় নিয়ে আসার কথা বলেন।
রাষ্ট্র দার্শনিক সিরাজুল আলম খান মনে করেন, আমরা যদি প্রত্যেকের যার যার প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাবস্থা দিতে পারি, তাহলেতো আজকে যে অফিসার ঘুষ,চুরি,ডাকাতি করে, সে তা করবেনা।এই চাহিদা পুরণ ও যোগান দেওয়ার জন্য তিনির নতুন ধারার এই রাজনৈতিক কর্মসূচী।
রাজনৈতিক তাত্বিক দাদা মনে করেন, আগামীতে আওয়ামীলীগ-বিএনপি কোন দলেরই এককভাবে সরকার গঠণের মতো অবস্থা কোন অবস্থাতেই হবেনা।২০১৪-১৫ সাল থেকে সমাজ চাহিদা ও সামাজিক শক্তি সমূহ বিকিশিত হওয়ার কারণে দেশে পুরো-পুরি উলোট-পালট শুরু হয়ে যাবে।
দাদার মতে, বাংলাদেশ ভারত, নেপাল,ভূটান,বার্মা, চীনের তিব্বত হয়ে কূনমিং প্রদেশ পর্যন্ত অঞ্চলের এ অঞ্চল সমূহ নিয়ে গঠিত উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট জন্য ট্রানজিট, করিডোর যাই বলা হউক না কেন, ড্রাইভিং ফোর্স হিসেবে আভির্ভূত হবে, যেখান থেকে বাংলাদেশ কেন্দ্রিক শক্তিশালী অর্থনৈতিক শক্তি গড়ে উঠবে।
সিরাজুল আলম খান মনে করেন, ৭২ এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার অর্থই হলো পুরো জাতিকে পেছনের দিকে ফিরিয়ে নেওয়া।তিনি এই সংবিধানের কোন সংশোধনী নয়, বরং আমূল পরিবর্তন চান।তিনি মনে করেন, এই সংবিধান আমাদের আশা-আকাংক্ষা পুরনে অক্ষম,আজকের যুগে এটা একেবারেই অচল।বাংলাদেশে গত ৪০ বছরের রাজনীতি ও প্রশাসনে ঔপনিবেশিক আমলের মন-মানসিকতার প্রাধান্য রয়েছে। এখানে রাজনৈতিক নেতারা হয়ে গেছেন ব্রিটিশ-পাকিস্তানী কায়দায় শাসক আর আমলারা হয়ে গেছেন ক্ষমতার মালিক।রাষ্ট্র ও সমাজব্যাবস্থায় নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়টি ঔপনিবেশিক আমলের পর্যায়েই রয়ে গেছে।সংবিধানে নারীর অধিকারের কথা থাকলেও শাসনব্যাবস্থায় নারীর ক্ষমতা ও কর্তৃত্ত্ব নেহাত সামান্যই।এখানে বুদ্ধিজীবীরা দলীয় আনুগত্য প্রকাশ করে বুদ্ধিবৃত্তির জগতকে করেছে অপমানিত।সে কারণে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডসহ চিন্তা ও মনন জগতে গড়ে উঠতে পারেনি মহৎ কোন দৃষ্টিভঙ্গি।সিরাজুল আলম খান আরো বলেন ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের সংবিধান রচনা শেষে জনমত যাচাইয়ের পর্যায়ে আমরা সংবিধানকে পুরোপুরি বর্জন না করে নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো হিসেবে গ্রহণ করেছিলাম, যা আজকের যুগের চাহিদা পুরনে ও জনগণের পাহাড় সমান সমস্যা সমাধানে অক্ষম।তিনি বলেন এই সংবিধানের দুর্বলতার সুযোগে গণতান্ত্রিক ধারা বার বার ব্যর্থ হয়েছে, সংসদীয় গণতন্ত্রের নামে এক ব্যাক্তির স্বেচ্ছাচারীতা ও দলীয় শাসন প্রবর্তীত হয়ে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে গণতন্ত্র হয়েছে মুখের বুলি মাত্র।
সে জন্য সিরাজুল আলম খান স্বাধীন দেশের উপযোগী রাষ্ট্র-কাঠামোর প্রয়োজনে জনগণের অধিকার, ক্ষমতা ও কর্তৃত্ত্ব প্রতিষ্টার উপযোগী শাসন পদ্ধতির প্রণয়ন, সামগ্রীক জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার নৈতিক চেতনা ও নবতর সামাজিক ব্যবস্থার প্রবর্তনের লক্ষ্যে সংবিধান ও রাষ্ট্র বিষয়ক ১৪ দফার রাজনৈতিক কর্মসূচীর প্রতি দেশের সংবিধান বিশেষজ্ঞ, আপামর জনগণ, ছাত্র, শ্রমিক, পেশাজীবীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।সিরাজুল আলম খানের ১৪-দফার অন্যতম উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, ০১) ফেডারেল পদ্ধতির কেন্দ্রীয় সরকার ব্যাবস্থা, ০২) নিম্ন কক্ষ ও উচ্চ কক্ষ সমন্বয়ে দেশের জাতীয় সংসদ হবে দুই কক্ষ বিশিষ্ট- যেখানে নিম্ন কক্ষে নির্বাচিত দলীয় প্রতিনিধিদের নিয়ে ৩০০শত সদস্য বিশিষ্ট, আর উচ্চ কক্ষে থাকবে বিভিন্ন শ্রেণী-কর্ম-পেশা-প্রবাসী-নারী প্রতিনিধির সমন্বয়ে ২০০শত সদস্য ০৩)জাতীয় সংসদের সকল দলের সংসদ সদস্য নিয়ে একটি জাতীয় ঐক্যমতের সরকার গঠণ,যেখানে সদস্য প্রত্যাহারের বিধান থাকবে০৪)বাংলাদেশকে ৭ অথবা ৯টি প্রদেশে বিভক্ত করণ ০৫) সংসদের উচ্চ কক্ষ থেকে নির্বাচিত নির্দলীয় বা অদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে রাষ্ট্রপতি অন্তর্বর্তীকালীন তত্বাবধায়ক সরকার গঠণের ব্যাবস্থা ০৬) স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠণ ০৭)রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন ০৮) উভয় কক্ষ থেকে সদস্য নিয়ে সংসদীয় কমিটি গঠণ ০৯)জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল গঠণ ১০) সাংবিধানিক আদালত গঠণ ১১) ৯০০ সদস্যের জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল গঠণ-যেখানে সর্বস্তরের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে সিদ্ধান্ত ও পিলিসি গ্রহণে নিশ্চয়তা থাকবে ১২) স্থায়ী বিচার বিভাগীয় কাউন্সিল গঠণ ১৩) সার্ক এর আওতায় বাংলাদেশ,নেপাল,ভূটান,ভারত(১০টি অঞ্চল),মায়ানমারের দক্ষিণাংশ,চীনের কুনমিং প্রদেশ নিয়ে উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট গঠণ করার প্রস্থাব করেছেন। ১৪)অর্থনৈতিক উন্নয়ন প্রসঙ্গে মাইক্রো ক্রেডিট কর্মসূচী ছাড়াও উপ-জেলা ও পৌর শিল্পাঞ্চল গঠণ, প্রতিটি শিল্প এলাকায় ৩০০ কোটি টাকা (প্রত্যেক প্রবাসীর দুইশ হাজার ডলার হিসেবে) বিনিয়োগ করে অনুমান করা যায় ৪ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা সম্ভব, ২০২০ সাল নাগাদ বছরে প্রতি নাগরিকের আয়ের পরিমাণ দুই লক্ষ টাকা নির্ধারণ টার্গেট ইত্যাদি রয়েছে।
সিরাজুল আলম খান মনে করেন, তার এই ১৪ দফা কর্মসূচী বর্তমানে আ স ম আব্দুর রব সাহেব তার দশ দফা ভিত্তিক জেএসডির কর্মসূচী ভূক্ত করে রাজনৈতিক আন্দোলন হিসেবে জাতির সামনে তুলে ধরে এগিয়ে যাচ্ছেন।বিভিন্ন সামাজিক সংগঠণ, অদলীয় ছাত্রলীগ, সামাজিক আন্দোলন পরিষদ,১৪ দফা চেতনা পরিষদ, সামাজিক শক্তি, পেশাজীবী পরিষদ, নারীর রাজনৈতিক আন্দোলন, প্রবাসীদের সংগঠণ সহ নানান সংগঠণ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।সিরাজুল আলম খান দেশ ও জনগণের সত্যিকার উন্নয়ন, সকল শ্রেণী-কর্ম-পেশার মানুষের কর্তৃত্ত্ব-অধিকার-ক্ষমতা প্রতিষ্টার লক্ষ্যে তার প্রণীত ১৪ দফার কোন বিকল্প নেই বলে মনে করেন এবং সে লক্ষ্যে সকলকে এই দ্বিতীয় ধারার নতুন রাজনীতিতে অংশ গ্রহণ করার আহবান জানান।এই লক্ষ্যে সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অদলীয় ভিত্তিতে বিভিন্ন সমাজ শক্তি সমুহের সাথে মিলে ছোট ছোট গ্রুপের ১৪ দফা কর্মসূচীর প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে তিন,পাচ,সাত,নয় বা তদুর্ধ কমিটি গঠণের কথা বলেন।প্রাণবন্ত এই আলোচনায় আন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য জেএসডির আহবায়ক ও প্রাক্তন ছাত্র নেতা ছমির উদ্দীন,বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও জাসদ নেতা সৈয়দ এ মাবুদ, বেতার বাংলার ডাইরেক্টর, কমিউনিটি ব্যাক্তিত্ত্ব নাজিম চৌধুরী, আ স ম আব্দুর রবের প্রাক্তন জনসংযোগ কর্মকর্তা ও ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক, লেখক,সাংবাদিক সৈয়দ এস সেলিম আহমেদ, জেএসডি নেত্রী মিসেস ফেরদৌসী বেগম সহ প্রমুখ।
মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ এ মাবুদ , জেএসডি নেতা ছমির উদ্দীন সব শেষে সংহতি প্রকাশ করে দাদার এই ১৪ দফা কর্মসূচীকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
দেশ ও জাতির ভাগ্য উন্নয়নে ও রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনতে বাংলাদেশে সত্যিকারের প্রতিনিধিত্বশীল গণতান্ত্রিক সরকার ব্যাবস্থা ও প্রবাসীদের প্রতিনিধিত্বশীল সহ সংবিধানের আমুল পরিবর্তনের এই নবতর আন্দোলনে শরীক হতে চান,তাদেরকে যুক্তরাজ্য জেএসডির আহবায়ক ছমির উদ্দীন মোবাইল ০৭৯০৮৬১০৭০৮, অথবা সিরাজুল আলম খান দাদার দ্বিতীয় ধারার রাজনীতির যুক্তরাজ্য জনসংযোগ কর্মবিভাগ সমন্বয়ক সেলিম ইমেইলsalim932@googlemail.com, facebook: www.facebook.com/Syed Shah Salim Ahmed – এই ঠিকানায় যোগাযোগ করতে অনুরুধ করা যাচ্ছে।
17th Sept.2012.