Home » কলাম » রামু ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তান্ডবলীলাঃএই সব সন্ত্রাসী কর্মকান্ড রুখবে কে ?

রামু ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তান্ডবলীলাঃএই সব সন্ত্রাসী কর্মকান্ড রুখবে কে ?

রামু ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তান্ডবলীলাঃ এই সব সন্ত্রাসী কর্মকান্ড রুখবে কে?

সৈয়দ শাহ সেলিম আহমেদ

মাত্র কিছুদিন আগে চট্রগ্রামের কক্সবাজারের উথিয়া, রামু বৌদ্ধ বিহার ও অধ্যূষিত অঞ্চলে রাতের আধারে যে অমানবিক, পৈশাচিক কায়দায় নারকীয় ধংসযজ্ঞ চালানো হলো, বৌদ্ধ মন্দির ভাংচুর করা হলো, জ্বালিয়ে দেওয়া হলো স্থাপত্য নির্দেশনা সমূহ, নিরীহ বৌদ্ধ জনগোষ্টীর উপর যে বেপরোয়া হামলা চালানো হলো, তার ঘা এখনো শুকায়নি।টেলিভিশনের পর্দায় এই সব ধংসলীলার সচিত্র প্রতিবেদন দেখে যে কেউই ভয়ে শিউরে উঠবেন, মনে হলো যেন কোন সিডর বা জ্বলোচ্ছাস কিংবা কোন টর্ণেডো ইতিপূর্বে এসে সব কিছু লন্ড-ভন্ড করে দিয়ে গেছে, প্রকৃতি প্রদত্ত এই তান্ডব থেকে কিছুই যেন রক্ষা পায়নি।কিন্ত তাতো নয়, এ যে আমাদের নিজেদেরই মানব সৃষ্ট কতিপয় দানব আর হায়েনাদের জন্ত-জানোয়ারের মতো নিজেদের হিংস্রতা এতো আদিম আর পশু-সূলভ কায়দায় সম্পন্ন করেছে যে, ভাবতেই হতবাক না হয়ে পারিনা।সমস্ত বৌদ্ধ মন্দিরের ভিতর ও বাহির যেভাবে উলোট-পালট করা হয়েছে, মনে হলো এ যেন কোন ভুমিকম্প সব ওলোট-পালট করে দিয়ে গেলো।এই কী আমাদের মানবতা ? এই কী আমাদের মনুষ্যত্ত্ব ?।

রামুর এই নারকীয় তান্ডবের পর সরকার এবং বিরোধী দল একে অপরকে দূষারোপ করতে উঠে-পড়ে লেগে যাওয়াতে বুঝাই যাচ্ছে, ঘটনার পেছনে সরকার কিংবা বিরোধীদলের নামকরা হর্তা-কর্তারা অবশ্যই জড়িত।না হলে ঘটনার অবস্থা টেলিভিশন ও সংবাদ সূত্রে দেখে এই সব দল-গূলোর সকল উচ্চ পর্যায়ের নেতা-নেত্রীদের সেখানে ছুটে গিয়ে ব্যথিতদের সাহায্যে যেখানে এগিয়ে আসা উচিৎ ছিলো, নারকীয় ঘটনার দুষ্কৃতিকারীদের খোজে বের করার জন্য উভয় দলের জোরালো ভূমিকা রাখা উচিৎ ছিলো, তা না করে একে অন্যের ঘাড়ে দূষ চাপিয়ে কৌশলে প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করার হীন খেলায় মত্ত দেখে আরো অবাক হয়ে যাই এই সব নেতা-নেত্রীদের অমানবিক কার্যকলাপ দেখে।

আমাদের স্ব-রাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয়তো আরো একধাপ এগিয়ে এসে পুরো ঘটনার সাথে সাথেই নারকীয় এই ধংসযজ্ঞকে রাজনীতিকরণের চেষ্টা করতে দেখে শিক্ষিত এই লোকটির প্রকৃত অবস্থা দেখে বড় ব্যথিত ও মর্মাহত হয়ে যাই।সমাজে একটা ধারণা প্রচলিত আছে, বিশেষ করে ইউরোপের সর্বত্র একটা মীথ বদ্ধমূল আছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ত্বে নিয়োজিত আজকের এই মন্ত্রী ভারতীয় গোয়েন্দাদের বড় পছন্দের এবং এই লোকটি মূলত তাদের হয়েই কাজ করে থাকেন।মন্ত্রী হওয়ার পর থেকে এই লোকটির সকল বক্তব্য-বিবৃতি পর্যালোচনা করলে এই ধারণা আরো বদ্ধমূল হয়, নতুবা এতোবড় অমানবিক ঘটনা ঘটার পরেও কী করে এই লোকটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক বক্তব্য সঙ্গে-সঙ্গে প্রদান করে? পত্রিকা এবং ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সূত্রে জানা যায়, রামু, উথিয়া প্রভৃতি বৌদ্ধ বেষ্টিত অঞ্চলে যখন হামলা ও ধংসযজ্ঞ চালানো হয়, তখন স্থানীয় পুলিশ ও আইন-শৃংখলা বাহিনী একেবারে উদাসীন ও নীরব ভুমিকা পালন করে।উপর মহলের সংশ্লিষ্টতা ছাড়া, এতো বড় হিংস্র ঘটনাসমূহ ঘটে যাচ্ছে, আর প্রশাসন ও তার আইন-শৃংখলা বাহিনীর নীরবতা- অনেক প্রশ্ন ও ঘটনার পেছনের নেপথ্যের সহযোগীদের জিঘাংসা চরতার্থের সুযোগ করে দেয়-তাতে কোন সন্দেহ নেই। সুরঞ্জিত বাবু যথার্থই বলেছেন, রামুতে প্রশাসন, পুলিশ, বিজিবি, সেনাবাহিনী, কেউই ধংসযজ্ঞ রুখতে ততপর ছিলেননা, দায়-দায়িত্ব কেউই এড়াতে পারেননা।স্থানীয় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের পুরোহিত টেলিভিশন সংবাদে সাক্ষাতকারে বলেছেন, তিনি ঘটনার আপেক্ষিকতায় সঙ্গে-সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থানায় ফোন করেছেন বার বার, কিন্ত থানা প্রশাসন ঘটনার খবর পেয়ে এগিয়ে আসেনি।সুরঞ্জিত বাবু যে ভাবে বলেছেন, সেখানে গোয়েন্দারা পর্যন্ত ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।শুধু কী তাই ?

সরকার বেশ কয়েক বছর ধরে চেষ্টা করে আসতেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিলেনিয়াম ফান্ড থেকে সাহায্য পাওয়ার।অনেক চেষ্টা-তদবির করেও মিলেনিয়াম ফান্ড থেকে কোন কানা-কড়ি না পাওয়াতে হতে পারে শেষ চেষ্টা হিসেবে সাম্প্রদায়িক এই ইস্যুটাকে সৃষ্টি করে জঙ্গী-সমস্যা সমাধানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে খুশী করার জন্য দানবীয় এই খেলা খেলেছে।স্থানীয় প্রশাসনের নীরবতা, ম খা আলমগীরের তাৎক্ষণিক রাজনীতিকরণের চেষ্টা, আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের উদাসীনতা, সরকারী উচ্চ মহলের জঙ্গীবাদের ধোয়া-সব কিছুই অন্য কিন্তুর আলামত বহন করে।

পক্ষান্তরে বিরোধী দল বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মিছিলে অংশগ্রহণের অবস্থা কিন্ত ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দেয়, আরাকানের মুসলমানদের ঘটনাকে কক্সবাজারে স্থানীয়ভাবে রাজনীতিকরণের ইস্যু বানানোর ফায়দা লুটার অপ-চেষ্টা বিএনপি এবং তার মিত্রদের ও জামায়াতে ইসলামীর এই অরাজনৈতিক এবং অমানবিক কর্মকান্ড কিছুতেই গ্রহণ যোগ্য নয়। এই উভয় দলের সংশ্লিষ্ট অপরাধী আর নাটের গুরুরা সমানভাবে অপরাধী। এদের সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হউক।এতে কোন প্রকারের ব্যত্যয় জাতি বরদাস্ত করবেনা।

মনে রাখা দরকার, ১৯৭১ সালে তথাকথিত ধর্মীয় গোষ্টী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করে সফল হতে পারেনি, ৮০-র দশকে সাবেক স্বৈরশাসক এরশাদ ঢাকেশ্বরী মন্দির সহ সারা দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার বিষ-বাস্প ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে সফল হয়নি, ইনশাআল্লাহ ২০১২-তে সেই সব হায়েনা আর অপ-রাজনীতির অপ-শক্তি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের এই নষ্ট খেলা খেলে সফল হবেনা। কারণ আমারা বাঙালি আদি কাল থেকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ও লালনের জন্য সারা বিশ্বের কাছে এক আদর্শ মডেল।আমাদের এই সুনাম এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার উজ্জ্বল দৃষ্টান্তকে কতিপয় হায়েনা আর লুটেরারা কূট-চাল করে কিছুতেই নষ্ট করতে পারবেনা। আমাদের শত-সহস্র ধীক্কার সেই সব হায়েনা আর নর-পশুদের প্রতি, যারা রাতের অন্ধকারে বৌদ্ধ বিহারে হামলা, লুট ও অগ্নি-সংযোগ করেছে।

 

 

0).

 

ছাত্র নামধারী কতিপয় উচ্ছৃংখল গুন্ডা, বদমাশদের তান্ডবে গোটা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গন এক রণক্ষেত্রে পরিণত হতে দেখা গেলো। টেলিভিশন সংবাদ সূত্রে আরো দেখা গেলো ছাত্র নামধারী দলীয় সেই সব ক্যাডাররা প্রকাশ্য দিবালোকে নাঙ্গা তলোয়ার, কিরিচ, বন্ধুক,পিস্তল হাতে নিয়ে একে অন্যকে বেধড়ক পেঠানোর ভয়াবহ দৃশ্যাবলী দেখে যে কেউই শিউরে উঠার কথা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মহোদয় থেকে শুরু করে কাউকেই ছাড় দেয়নি সেই সব সন্ত্রাসী আর গুন্ডা-পান্ডারা । এমন দৃশ্য যখন টেলিভিশন সংবাদে দেখছিলাম, তখন গুণাক্ষরেও ভাবা যায়নাই, এটা কোন শিক্ষাঙ্গনের দৃশ্য, মনে হচ্ছিলো এ কোন যুদ্ধ ক্ষেত্র কিংবা কোন গ্রাম্য লাঠিয়াল হামলার অংশ।সম্ভিত ফিরে পেলাম, যখন খোদ শিক্ষা মন্ত্রী মহোদয় সাংবাদিকদের সম্মুখে মিডিয়ায় সেই সব ন্যাক্কারজনক দৃশ্য দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন, মাননীয় মন্ত্রী এখানেই থেমে থাকেননি, যথার্থই নেতার মতো বলেছেন, জনগণের, গরীব মানুষের ট্যাক্সের টাকায় গড়া শিক্ষা-প্রতিষ্টানে আমরা এই সব গুন্ডা-পান্ডা রাখতে চাইনা, এরা যে দলেরই হউক, এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে তিনি ভিসি মহোদয়কে নির্দেশ প্রদান করেন।ধন্যবাদ নাহিদ ভাই, অন্তত একজন হলেও সত্য ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।আমাদের এই গুণে ধরা, পচা-দুর্গন্ধময়, বস্তা-পচা মরা লাশের এই সব রাজনৈতিক কর্মকান্ডের বিপরীতে সাহস করে সত্য উচ্চারণ করার জন্য, কাউকে না কাউকেতো সত্য উচ্চারণ করতে হবে।নাহিদ ভাই, আমার মনে হয়, গোটা বাংলাদেশের অভিভাবক হয়েই মনের কথাটা সাহসীকতার সাথে বলতে পেরেছেন।সেজন্য অন্তর থেকে আরেকবার ধন্যবাদ।

 

আমাদের ছাত্ররাজনীতির এক গৌরব ময় ঐতিহ্য রয়েছে, যা আজকে কতিপয় গুন্ডা-পান্ডার জন্য সেই অতীত গৌরবের মধ্যে কালিমা লেপণ করে চলেছে।

ছাত্রলীগ আমার প্রাণের সংগঠণ-আমার অস্তিত্ত্বের এক সুন্দর শ্বাস্বত প্রকাশ, যা সারা জীবন আমাকে চলার পথের অনুপ্রেরণা হয়ে আছে।এই ছাত্রলীগের নের্তৃত্বেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের বীজ রোপিত হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ বাস্তবের নিরিখে করে ইতিহাসের এক অমর অংশ হয়ে আছে।অথচ, আজকে ছাত্রলীগের নামে এক শ্রেণীর গুন্ডা-পান্ডা, টেন্ডারবাজ, সন্ত্রাসী হেন কোন কাজ নেই যা না করে চলেছে অত্যন্ত বেপরোয়াভাবে, যেন এদের থামানোর কেউ নেই।প্রশাসনের সহায়তায় ছাত্রলীগ আর বিরোধী রাজনীতি করতে গিয়ে ইসলামের সাইনবোর্ড নিয়ে ছাত্র শিবির সহ বলা যায় দেশের সব কটা ছাত্র সংগঠণ এতো বেপরোয়া আর উচ্ছৃংখল যে, এদের সন্ত্রাসী হামলার থাবায় বাংলাদেশের গোটা শিক্ষাঙ্গণ সহ সব কটা জনপদই যেন আজ আর নিরাপদ নয়, প্রতিটি শিক্ষাঙ্গনে একের পর এক লেগেই আছে সন্ত্রাস আর হানাহানি।এইভাবে আর কতো?

একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রে দলীয় লেজুড় বৃত্তি আর রাজনৈতিক দলের ক্ষমতা দখলের হাতিয়ার আর শিক্ষা প্রতিষ্টানের হল সমূহ দখল-পাল্টা দখলের জন্য এই রকম ভয়াবহ ছাত্র রাজনীতি আর কতো প্রাণের বিনিময়ে দেশে চলতে থাকবে? রাজনৈতিক দল সমূহের নেতা-নেত্রীরা বলবেন কী?বিশ্বের কোথাও ছাত্র রাজনীতির নামে এই রকম ভয়াবহ অস্রবাজী, দলবাজী, যুদ্ধংদেহী মনোভাব দেখতে পাওয়া যায়না।এখানে ছাত্র নামধারী নেতা হতে পারলেই যেন সাত-খুন মাফ হয়ে যায়। এই ভাবেতো একটি দেশের তরুণ প্রজন্ম সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারেনা।

একটি পরাধীন দেশের ছাত্র রাজনীতি আর স্বাধীন দেশের ছাত্র রাজনীতিতো এক হতে পারেনা, একই আচরণের হতে দেওয়া যায়না।

আমাদের এই সব তরুনদের যারা বিপথগামী করে চলেছেন, সময় এসেছে তাদের কাছে জবাব চাওয়ার।কারণ কোন রাজনৈতিক দলের হউক সেটা আওয়ামীলীগ, বিএনপি,জাতীয় পার্টি,জামায়াতে ইসলামী,জাসদ-জেএসডি-বাসদ-সিপিবি-ওয়ার্কাস পার্টি, সকল দলের নেতা-নেত্রীদের সন্তান-সন্তুতি দেশের মাটিতে থেকে লেখা-পড়া করেনা, তাই সাধারণ জনগণের গরীবের এই সব সন্তানদের নিরাপত্তা আর সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য এদের কোন চিন্তা-ভাবনা নেই, নেই কোন মহৎ পরিকল্পণা, কারণ তাদের আদরের ধনতো আর দেশের এই সব সন্ত্রাসী রাজনৈতিক কর্মকান্ড থেকে অনেক দূরে।

আমাদের তরুণদেরও ভাববার সময় এসেছে।এই অসুস্থ রাজনীতির সিড়ি হিসেবে, ক্ষমতার পালা বদলে, ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে বস্তা পচা, দুর্গন্ধযুক্ত, ময়লা, ডাষ্টবিনের আবর্জনার জন্য, কিংবা এই সব নোংরা খেলার হাতিয়ার হিসেবে ছাত্র সমাজ নিজেরা আর কতো ব্যবহ্রত হবে ? এখনি ভাববার সময় এসেছে।

দিনের পর দিন শিক্ষাঙ্গনগুলোতে গুন্ডামী চলবে, আর রাজনৈতিক দলগুলো সেই সব গুন্ডামী সমর্থন দিয়ে যাবে, যার ফলে গুন্ডামী, সন্ত্রাস ক্রমেই বেড়েই চলেছে।কিন্তু এই ভাবেতো একটা জাতি উন্নতির শিখরে পৌছতে পারবেনা।                

 

সরকারের কাছে জোর দাবী, কোন প্রকারের কার্পণ্য নয়, অপরাধীদের চিহ্নিত করে যথাযথভাবে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে আসা হউক, ছাত্র রাজনীতির নামে এই সব অস্র বাজী আর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডকে যেন কোন অবস্থাতেই প্রস্রয় দেওয়া না হয়, সাথে ক্ষতিগ্রস্থ বৌদ্ধ পরিবার ও উপাশনালয়ের বিনির্মানে পর্যাপ্ত সাহায্য ও আইনী সহযোগীতা প্রদান করা হউক। প্রয়োজনে টাস্ক ফোর্স গঠণ করে তাদের সাহায্যে  সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে সম্পৃক্ত করে পরিস্থিতির দ্রুত উন্নয়নে এগিয়ে আসা উচিৎ।নতুবা ইতিহাস এবং আগামী প্রজন্ম আপনাদের ক্ষমা করবেনা।

 

Salim932@googlemail.com

03 Oct.2012.UK

Please follow and like us:
Pin Share

Add a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Follow by Email
YouTube
Pinterest
LinkedIn
Share
Instagram
error: Content is protected !!