Home » লন্ডন নিউজ » ইউরোপিয়ানদের ফেয়ার স্কিন ৭,০০০ বছরের পুরনো: নয়া স্টাডি

ইউরোপিয়ানদের ফেয়ার স্কিন ৭,০০০ বছরের পুরনো: নয়া স্টাডি

পুরনো থিওরি ধারণা ছিলো ইউরোপীয়দের হাল্কা স্কিন ৪০,০০০ বছরের পুরনো। কিন্তু সে ধারণা পাল্টে দিয়ে স্পেনের ইউনিভার্সিটি তাদের নয়া স্টাডিতে পেয়েছে ইউরোপীয়দের ফেয়ার স্কীন মাত্র ৭,০০০ বছরের পুরনো।তাদের এই আধুনিক থিওরিতে জানা গেলো ইউরোপীয়দের হার্ড ডার্ক স্কিন এবং ব্লু আইস ৭,০০০ বছরের পুরনো।

এতে আরো জানা গেলো লাইট স্কিন ইউরোপীয়দের লোয়ার-লাইট কনডিশনান্স মূলত আফ্রিকানদের সাথে তুলনীয় করে প্রাপ্ত।স্পেনের পাম্পোয়া ফেব্রুয়া ইউনিভার্সিটির রিসার্চার কার্লস লালুয়েজা-ফক্স দেখতে পেয়েছেন এগ্রিকালচারাল বিপ্লবের ফলে নয়া ডায়েট সূচনায়ই এমন আবিষ্কৃত অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

লালুজা-ফক্স আরো পেয়েছেন, লাইট স্কিন ভিটামিন ডি সিনথেসিস স্থানের ফলে ইউভি লাইট নিম্নগামী, যার ফলস্বরুপ এমন ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং তিনি পেয়েছেন।

লালুয়েজা-ফক্স তার এই গবেষণা ফল ন্যাচার জার্ণালে প্রকাশিত হয়েছে।

তিনি এবং তার দল স্পেনের ক্যান্টাবরিয়ান মাউন্টেন এর কেইভে ২০০৬ সালে দুটো স্কেলিটন(কংকাল)আবিষ্কার করেন, যা তাদের মতে ৭,০০০ বছরের পুরনো। কংকাল বডি দুটো রেড-সয়েল(লাল মাটি) যাদের পার্শ্ব পুড়ানোছিলো। বেশ কয়েক বছর পরে তারা সেই কংকাল দেহ ডিএনএ পরীক্ষার জন্য দাঁত ও এর অংশ বিশেষ পরীক্ষা করেন বিজ্ঞানাগারে। ডিএনএ এনালাইসিসে তারা দেখতে পান মানুষের দেহে মিউটেশন ও ব্লু আইজ যা ইউরোপিয়ান মিউটেশন্স নয়।

ডিএনএ টেস্টে তারা আরো দেখতে পান, কংকাল দুটো ক্লোজলি সাউথার্ণ ইউরোপিয়ানদের চেয়ে মডার্ন যুগের নর্দার্ন ইউরোপিয়ানদের।

সৈয়দ শাহ সেলিম আহমেদ——— নিউজ

salim932@googlemail.com

27 Jan 2014.

Please follow and like us:
Pin Share

Add a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Follow by Email
YouTube
Pinterest
LinkedIn
Share
Instagram
error: Content is protected !!