বিএফইউজে,ডিইউজে সহ সকল সাংবাদিক বন্ধুদের বলছি-
সৈয়দ শাহ সেলিম আহমেদ
গতকাল বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের রাতের সংবাদে আচমকা এক সংবাদে শিউরে উঠি,কিছু পরে বাংলা নিউজে লীড শিরোনামে সাংবাদিক সমাজের মানববন্ধনের সচিত্র প্রতিবেদন দেখে আরো ভরকে যাই।টেলিভিশন সংবাদের প্রায় সবকটা চ্যানেলেই মোটামুটি যে অংশটুকু পরিস্কার ভাবে এসেছে,আর তাতে দেখা গেলো সাংবাদিক বন্ধুদের মাঝে হাতাহাতি,ধস্তা-ধস্তি-এ যেন মল্ল যুদ্দ্ব।পরদিন দেশের সবকটা সংবাদ পত্রের প্রধান-প্রধান শিরোনামে সাংবাদিক সমাজের মানব বন্ধনে এই মল্লযুদ্দ্বের সচিত্র সংবাদ প্রকাশিত হতে দেখলাম,তাতে কোন কোন পত্রিকায় কারো কারো নাম উল্লেখ করে বেশ তীর্যকভাবে দায়ী করে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে।
০২)
বাংলাদেশের যে কয়টা ইনিষ্টিটিউশন রয়েছে এবং বেশ সম্মান ও বিরল কৃতিত্ত্বপূর্ণ অবদান দেশ,জাতি ও জনগণের জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে সেবা প্রদান করে চলেছে বলে একবাক্যে বিনা দ্বিধায় করা যায়,তা হলো আমাদের সাংবাদিক সমাজ এবং নানা সীমাবদ্দ্বতা স্বত্তেও তাদের নিজেদের বিভিন্ন সংগঠণ সেই সিংহভাগ দাবীদার বলে আমার সাথে সকলেই একমত হবেন।
আমাদেরতো এমনিতেই তেমন কোন উল্লেখযোগ্য সেবামূলক ইনষ্টিটিউশনের বড় অভাব,যা রয়েছে তাতো মূলত দলবাজী,মাসলম্যান,আর দুবৃত্তায়নের কবলে পড়ে নাস্তানাবুদ ও নাকাল হওয়ার মতো অবস্থা,তা হউক যত সরকারি কিংবা আধুনিকতার ছোবলে বেসরকারি-সর্বক্ষেত্রেই প্রায় একই অবস্থা,জনগণের তীক্ত সেই সব অভিজ্ঞতা এখানে বর্ণনা করার আমার কোন ইচ্ছা নয়।
০৩)
সাংবাদিক বন্ধুরা সমাজের দর্পণ।আয়নায় যেমন মানুষ তার নিজের ছবি দেখে শরীর এবং মুখ সাঝ-গোজ কিংবা ফ্যাশন সচেতনতার বহি-প্রকাশ ঘটিয়ে থাকেন,একইভাবে একটি সমাজ,সেই দেশ গোটা নাড়ি-নক্ষত্র,রাজনীতি, অর্থনীতি,বিদেশনীতি,স্বাস্থ্যনীতি এক কথায় গোটা সমাজের সকল প্রতিবিম্ব যাদের মাধ্যমে সবচাইতে নির্মোহ এবং অতি স্বচ্ছ ভাবে প্রতিফলিত হয়ে থাকে,তারা হলেন সেই সমাজ,সেই দেশের স্বাধীন সাংবাদিক সমাজের বন্ধুরা।একটি সমাজ,একটি দেশ তত বেশী অগ্রণীয়,সেই সমাজ,সেই দেশের সাংবাদিক সমাজ যত বেশী ঐক্য,যত বেশী নিবেদিত প্রাণ।সাংবাদিক বন্ধুদের হাতে থাকে কলমের মতো বিশ্বের সবচাইতে সুপার পাওয়ারের চাইতে অধিক ক্ষমতাশালী এক অশ্র,যে অশ্র মানেনা কোন রক্ত চক্ষুর ভয়-ভীতি,মানেনা কোন স্বৈরাচারের বুলেটের ভয়,উপেক্ষা করে চলে সকল ভয়-ভীতি,বরং সেই কলম লিখে চলে জনগণের জন্য একের পর এক সঠিক,সত্য ও বস্তুনিষ্ট সংবাদ,যা অ-জনপ্রিয় শাসকের মৃত্যু ঘন্টা বাজিয়ে তোলে।তাইতো যুগে যুগে সকল অগণতান্ত্রিক শাসক ও তদের দোসররা ছলে-বলে-কৌশলে সাংবাদিকদের সেই ইস্পাত কঠিণ ঐক্যকে ফাটল ধরাতে গ্রহণ করে থাকে সকল কূট-কৌশল।
০৪)
গত ২৪ শে জুনের সাংবাদিক সমাজের মানব বন্ধন কর্মসূচীতে কতিপয় অনাকাংখিত ঘটনা,যা কোন ভাবেই গ্রহণ যোগ্য নয়,তা দেখে বড় হতবাক এবং বিস্মিত হয়েছি।গণতান্ত্রিক সমাজব্যাবস্থায় নানা মত ও নানা কর্মসূচী যেমন থাকবে,তেমনি থাকবে নানা জরুরী ইস্যুর আশু সমাধানের লক্ষ্যে, লক্ষ্য ও টার্গেটমুখী বক্তব্য।তা আসতে পারে নেতা পর্যায় থেকে কিংবা সদস্য পর্যায় থেকে।হতে পারে সেই বক্তব্য একপেশে কিংবা মুদ্রা দূষে দুষ্ট।সাংবাদিক বন্ধুদের মাঝে বিভিন্ন সংগঠণের যে সব নেতৃবৃন্দ আছেন বা যে সব স্থান,পাত্র রয়েছে,সেই সব কেন্দ্র বা স্থানে গিয়ে সেই সব বিষয় পুংখানুপুংখ ভাবে আলোচনা-সমালোচনা করা যেতে পারে,অদল-বদল করা যেতে পারে,কিংবা প্রতিবাদ করার জন্যতো রয়েছে হরেক রকমের পন্থা।তাই বলে রাজনৈতিক ক্যাডার আর টেন্ডারবাজদের মতো ডিইউজে নেতার কলার ধরে টানা-হেচড়া,কিল-ঘূষি মারার কোন কারণতো ছিলোনা।আর তাকে কেন্দ্র করে পরবর্তীতে লাঠি-সোঠা নিয়ে একেবারে লাঠিয়ালদের মতো ধাওয়া করার মহড়াও দেওয়ার কোন যৌক্তিক কারণ দেখিনা।সমাজের সবচাইতে অগ্রগামী চিন্তার ধারক-বাহক আর সবচাইতে সচেতন সমাজের কাছ থেকে জাতি কিছুতেই এমন আশা করেনা।
0৫)
সাংবাদিক বন্ধুগণ,একবারও কি ভেবে দেখেছেন,আপনাদের এই রেষারেষি, মারামারি আর ঐক্যে ফাটল বা চির ধরাতে পারলে কে বেশী লাভবান হয় বা কোন গোষ্টী আপাতত বেশী খুশী হয়? আপনাদের নিজেদের সমগোত্রীয় ভাই,বন্ধু সাগর এবং রুণী নৃশংসভাবে নিজেদের বাড়ীতে খুন হয়েছেন,এতোদিন হয়ে গেলো সরকার এবং আইন-প্রয়োগকারী সংস্থা কোন কূল-কিনারাই করতে পারছেনা বা ইচ্ছে করেই এর কিনারা করছেনা।সাগর-রুণীতো আপনাদের সহকর্মী ছিলো।এই আপনারাই তাদের হত্যার বিচার চাচ্ছেন,যেমন করে দেশের প্রতিটি নাগরিক চাচ্ছেন এর সুষ্টু বিচার,অপরাধী যেই হউক,তাকে আইনের কাঠ গড়ায় দাড় করাতেই হবে।ন্যায় বিচারের স্বার্থেই তা করতে হবে,না হলে একের পর এক হত্যাকান্ড এভাবে ঘটবেই।
সাংবাদিকদের সবচাইতে বড় সংগঠনটির নেতা এবং প্রথিতযশা সাংবাদিক জনাব ইকবাল সোবহান ভাই এর বক্তব্যের সাথে একমত হয়ে যোগ করতে চাই,আজ যারা বা যে কতিপয় ব্যাক্তি নিজেদের ব্যাক্তিস্বত্তা ভুলে গিয়ে,নিজের মালিকের স্বার্থ রক্ষার জন্য,গোটা সাংবাদিক সমাজের স্বার্থের বিরুদ্দ্বে গিয়ে ঐ ২৪ শে জুনের অঘটন ঘটিয়ে কলংকজনক অধ্যায়ের সূচনা করেছেন,তাদের জেনে রাখা উচিৎ,এই রকম আত্নঘাতি কাজ করে বরং নিজেদের পায়ে কুড়াল মারলেন।কারণ আজ যারা মালিকের হয়ে এমন আত্নঘাতি কর্মকান্ড করে বসলেন,কাল যখন এই মালিক ছেড়ে অন্য মালিকের হয়ে কাজ করতে যাবেন,তখন একইভাবে সেই নতুন মালিক আপনার কাছ থেকে একই সুবিধা চাইবে,তখন কতোভাবে যে ব্যাবহ্রত হতে বাধ্য হবেন,তা কি ভেবে দেখেছেন? তাছাড়া,কোন প্রতিষ্টানেই কারো চাকুরী একেবারে পার্মানেন্ট হওয়া সম্ভব নয়,আজ যিনি চাকুরীতে,কাল তিনি নিজে মানেজম্যান্টে আসতে পারেন,তখন যে অপরাধকে আপনি প্রশ্রয় দিয়ে নিজে ব্যাবহ্রত হয়েছিলেন,আধীনস্ত কেউ যেকোন অপরাধী কর্মকান্ড করে আপনার ঘাড়ে চাপাতে পারে,বাস্তবের দুনিয়ায় এমনটাই সাধারণত হয়েই থাকে।তাই কোন অবস্থাতেই আপনি বা আপনারা যে সম্মানজনক পেশায় নিয়োজিত আছেন,সামান্য চাকুরীর স্বার্থে কোন অবস্থাতেই অন্যায় আবদারকে প্রশ্রয় দিয়ে কারো হাতের পুতুলে পরিণত হয়ে নিজেদের ভবিষ্যৎকে প্রশ্নবিদ্দ্ব এবং একইসাথে সাগর-রুণির হত্যার বিচারের আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করবেননা।
০৬)
প্রিয় বন্ধুরা,আপনারা ভালো করেই জানেন,অপরাধী যত শক্তিশালী এবং প্রতিপত্তিশালী হউক না কেন,আপনাদের ইস্পাত কঠিণ ঐক্যবদ্দ্ব আন্দোলনের মুখে ধরা পরতে বাধ্য হবেই।তাছাড়া,আপনারা আরো অবগত আছেন যে,কোন অপরাধী গোষ্টী সুকৌশলে সাগর-রুণির হত্যাকান্ডকে ভিন্ন খাতে কেন প্রবাহিত করতে চাইছে?আমার বিশ্বাস,সাগর-রুণির সহযোগী হিসেবে,দেশের আপামর জনগণের সাথে আপনারা তাদের হত্যার সুষ্টু বিচার চান।যদি তাই হবে,তাহলে,সাগর-রুণির হত্যাকান্ড তদন্তে কিংবা বিচার কার্য-পরিচালনার সুবিধার্থে যে বা যাদের নাম সামনে চলে আসুক,সেটা নিছক সন্দেহের জন্য হলেও,আপনাদেরতো তাতে বাধ সাধার কথা নয়।সাগর মাছ রাঙ্গা টেলিভিশনে কর্মরত ছিলেন,রুণি ছিলেন এটিএন বাংলায়।লক্ষ্যণীয়,দুটি টেলিভিশন চ্যানেল,একই রাজধানীর কেন্দ্রস্থলে হওয়া স্বত্তেও,জনগণ,আপনারা,সুশীল সমাজ সহ সর্বস্থরের জনগণের দৃষ্টি ও আলোচনা-সমালোচনা শুধু এটিএন বাংলাকে ঘিরে।কিন্তু কেন?নিশ্চয়ই এই হত্যাকান্ড নিয়ে এটিএনবাংলার চেয়ারম্যান কোন না কোনভাবে সম্পৃক্ত।যদি তাই না হবে,ত হলে সন্দেহের তীর কেন শুধু তার দিকে যাবে?কই মাছ রাঙ্গার চেয়ারম্যানের নামতো কেউ বলেনা কিংবা তার কোন নেতিবাচক বক্তব্যও কোথায়ও শুনিনি।সবাই যেমন এর বিচার চায়,এটিএনের সকল সাংবাদিকবন্ধুরাও এর বিচার চান।বিচার চাইতে যদি আপনাদের চেয়ারম্যানের নাম প্রকাশ্যে চলে আসে,তাহলে আপনাদেরতো আপত্তি থাকার কোন কারণ দেখিনা।কারণ আপনারাতো অপরাধীর বিচার চান,সে যেই হউক। এটিএন-এর চেয়ারম্যান যদি অপরাধী না হন,তাহলে তিনি আদালত থেকে অবশ্যই খালাস পাবেন,কিন্তু তাই বলে তার নাম সামনে চলে আসায়,কারো আহত হওয়ারতো কোন কারণ থাকতে পারেনা।আবার তা নিরসনে কিংবা ডিইউজে নেতা জাহাঙ্গীর আলমের সাহায্যার্থে যারা লাঠি নিয়ে বেরিয়ে এসেছেন,তারাও অন্যায় করেছেন,কারণ প্রেসক্লাবের মতো পবিত্র জায়গাকে যারা নিজেদের সামান্য ব্যাক্তিগত স্বার্থে কলুষিত করতে চান আমরা তারও নিন্দা জানাই।
০৭)
আমার প্রিয় সাংবাদিক,সিডনী প্রবাসী বন্ধুবর ভ্রাতৃতুল্য জনাব ফজলুল বারী তার এক লেখায় এবং সম্প্রতি ফেইসবুক ষ্ট্যাঠাসে ক্ষোভের সাথে যথার্থই বলেছেন,মিডিয়ার মতো মহান পেশার এই ব্যাবসা থেকে রাজাকার পূণর্বাসনের উদ্যোক্তা এটিএন-এর এই ব্যাবসায়ী মোটা-সোটা লোকটাকে জেটিয়ে বিদায় দেওয়া উচিৎ।আজকের যুগে মিডিয়াও একটা উন্নত ব্যাবসা এবং সম্মানজনক ব্যাবসায় পরিণত হয়েছে।যাদের বেশী টাকা-পয়সা হয়েছে,তারা একটু-আধটু নাম-ধামের জন্য আজকের যুগে মিডিয়া ব্যাবসায় নিজেকে জড়িয়ে থাকেন।ভালো কথা।আপনি কি ব্যাবসা করবেন,টাকা কোথায় লগ্নী করবেন,এটা আপনার নিজস্ব ব্যাপার,তাই বলে টাকার দাপটে ধরাকে সরা জ্ঞান মনে করলেতো চলবেনা।কিছু নিয়ম-কানুনতো মেনে চলতে হবে!তাই নয় কি?
এটিএন-এর চেয়ারম্যান নিজে থেকেই সাগর-রুণির হত্যাকান্ড নিয়ে খেদোক্তি প্রকাশ করেছেন,যদিও এর আগে থেকে বাতাসে তার নাম বয়ে বেড়াচ্ছিলো।সে যদি সম্পৃক্ত না হবে,তাহলে সারা বাংলাদেশে এতো লোক থাকতে সাগর-রুণির হত্যায় লোকে শুধু তার নাম কেন বলবে?কই কেউতো কখনো মাছ রাঙ্গার কথা বলেনা? আর দুনিয়ায় এই পর্যন্ত যত অপরাধী অপরাধ করেছে,ভুলেও হলেও কোন না কোন ভাবে তার সম্পৃক্ততার কথা নিজে থেকেই জানান দেয়,হউক তা যত দেরীতে হলেও।মাহফুজুর রহমান সাগর-রুণি-কে নিয়ে প্র-পাগান্ডা করে চলেছেন,নিজের চ্যানেলে শিল্পীসমাজ নিয়ে টক শো করে চলেছেন,বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে চলেছেন,ভিডিও ফুটেজের কথা বলে চলেছেন,মেঘের ইন্টারভিঊ-এর কথা বলেছেন,লন্ডনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নিজে বলছেন,উত্তেজিত হয়ে কি যেন বলেছেন,যদিও লন্ডনে তিনি তা অস্বীকার করেননি—মাহফুজুর রহমান যদি সম্পৃক্ত নাই হবেন,তাহলে এতো উল্টা-পাল্টা,ডর-ভয়,আর এতো তোড়-জোড় কেন করবেন?টাকার জোড়ে তদন্তকে প্রভাবিত করার কথা শুনেছি,কিন্তু সাংবাদিকদের মধ্যে অনৈক্য কিংবা গ্রুপ তৈরী করে বিভেদ সৃষ্টি করার মতো দুঃসাহস এই রকম কেউ করে সফল হয়েছে বলে শুনিনি।
সর্বশেষ,সকল সংগঠণের প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,দয়া করে নিজেদের মধ্যে আর কোন বিবেদ বা অনৈক্য সৃষ্টি হতে দিবেননা।আর কেউ যেন সাগর-রুণির মতো এই রকম অকালে নৃশংসভাবে খুন হয়,আপনাদের হানা-হানির সুযোগে তা হতে দিবেননা।
নিজেদের পেশাগত সম্মান ও সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি আপনাদের দায়-দায়িত্তের তাগিদে অনাকাংখিত ঘটে যাওয়া ঐ ঘটনার সুষ্টু বিহিত ব্যাবস্থা নিজেদের উদ্যোগে নিয়ে মিঠিয়ে ফেলে ঐক্যবদ্দ্বভাবে সাগর-রুণির হত্যার বিচারের আন্দোলনকে বেগবান করে তুলবেন,সাধারণ নাগরিকদের সাথে এই ঐকান্তিক আশা করি।
যে সব জুনিয়র সাংবাদিক ভাইয়েরা ডিইউজে নেতাকে অপদস্থ করেছেন,তাকে সম্মানিত করে সেই অপমানকর অবস্থা থেকে যেমন উত্তোরন করা যায়,একই সাথে যারা সহকর্মীবন্ধুদের তাড়ানোর চেষ্টা করেছেন,তারাও সহপাঠী-বন্ধুদের প্রতি সদয়-সহানুভূতি স্বরুপ সম্মানজনক ভাবে নিজেদের ভূলের খেসারত দিয়ে বুকে ঠেনে নিবেন বলে আশা করি।
জয় হউক মানবতার,জয় হউক সাংবাদিক ঐক্যের,বিচার হউক সাগর-রুণির হত্যাকান্ডের।
Salim932@googlemail.com.tweet@salim1689.
25th June 2012,UK.