Home » কলাম » স্মৃতির পাতা থেকে তুলে আনা ঢাবির জয়দেবপুরের সেই পিকনিক আড্ডা-

স্মৃতির পাতা থেকে তুলে আনা ঢাবির জয়দেবপুরের সেই পিকনিক আড্ডা-

সৈয়দ শাহ সেলিম আহমেদ

সম্প্রতি হয়ে গেলো প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যবাহী লোক প্রশাসন বিভাগের,৮৫-৮৭ ব্যাচের বহু প্রতিক্ষিত এবং বহু কাংখিত পিকনিক আড্ডা ২০১২।গত ত্রিশটি (বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন কালীন ১০টি বছর,এর পর পাশ করার পরে বিশ বছর কি ভাবে যে চলে গেলো?) বতসর ধরে যে স্মৃতি বুকে অতি যত্নের সাথে হাজারো কর্মব্যাস্থতার মাঝে সযত্নে লালন করে আসতেছি,বহু সুখ,দুঃখ আর নানান ঘটনা-রটনার সেই সব স্মৃতি দেশ থেকে পরে থাকা বহু দূর-দুরান্তে জীবনপাত করা আমাদের মতো অনাবাসী বাংলাদেশীদেরকে জানান দিয়ে গেলো,স্মৃতির পাতাকে তরু-তাজা এবং প্রাণের ছোয়া দিয়ে জানান দিয়ে দিলো প্রিয় বন্ধু খালেদ,মামুন (২),এলেন, জুয়েল, লিটন(২), নাসরীন, লুনা,শিউলীমালাদের এক ঝলক কর্ম চঞ্চল আর প্রাণান্তকর অকৃতিম উদার চেষ্টার ফসল এই পিকনিক আড্ডা ২০১২,যা হয়ে গেলো গত শুক্রবার ৩রা ফেব্রুয়ারী ২০১২, ঢাকা থেকে একটু দূরে জয়দেবপুরের শান্ত,নিরিবিলি এই পিকনিক স্পটে,যার সিংহভাগ কৃতিত্তের দাবীদার প্রিয় বন্ধু খালেদ,ক্যাডেট মামুন।এদের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে এবং নাসরীন,লুনার উতসাহে বিশ বতসর ধরে যারা হারিয়ে যেতে বসেছিলো কিংবা কে কোথায় যে লুকিয়ে ছিলো অথবা জীবন যুদ্দ্বে কে কোথায় যে গলধঘর্ম হয়ে দিনাতিপাত করছিলো,প্রিয় সেই সব মুখগুলো একে অন্যকে প্রায় ভুলতেই বসেছিল্‌তাদেরকে একত্র করেছিলো সেদিন শুক্রবার জয়দেবপুরের পিকনিক স্পটে।বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নময়,রঙ্গীন সেই সব দিনগুলো থেকে পাশ হয়ে বের হয়ে নাড়ীর টানে,কর্মময় ব্যাস্থতা আর পারিবারিক ও সামাজিক দায়বদ্দ্বতায় পড়ে প্রিয় মুখগুলো যেন বিস্মৃতির অথল গহবরে হারিয়ে যেতেই বসেছিলো,সেখান থেকে হঠাত করে একরাশ আলোর ঝলকানি দিয়ে সবাইকে যেন টেনে তুললো নাসরীন,খালেদ,মামুন-এ যেন সিন্ডারেলার সেই সব বাশীওয়ালা,সত্যি সেলুকাস কি বিচিত্র এই পৃথিবী এবং এর পরিবেশ।

জীবনের প্রয়োজনে আমরা যারা বিদেশ বিভূইয়ে পড়ে আছি,দেশের জন্য তাদের মায়া,মমতা,কান্না প্রতিনিয়ত মননে,মগজে,হ্রদয়ে লালন করে বয়ে চলেছি।আমার বিশ্বাস প্রতিটি দেশপ্রেমিক প্রবাসীর এটাই মনের কথা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার প্রাণের ছোয়া,আমার সকল গর্ব,সব অহংকার,আমাকে দিয়েছে বাচার স্বপ্ন,দিয়েছে প্রতিষ্টা-প্রতিপত্তি,দিয়েছে মুক্ত চিন্তা-চেতনার ধারণ,লালন আর প্রকাশের ভঙ্গি,ক্ষেত্র আর খুলে দিয়েছে আমার সামনে সারা পৃথিবীর দুয়ার।এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার কেটেছে যৌবনের দশ-দশটি বতসর,রয়েছে নানা,বিচিত্র সুখময় স্মৃতি,যা এই অল্প পরিসরে বয়ান বা উল্লেখ করে শেষ করার মতো নয়।স্মৃতিময় সেইসব ঘটনার কথা মনে হতেই মনে পড়লো বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম যেদিন আগমন,ভর্তি ফর্ম জমা দেওয়ার জন্য সে কি কষ্ট,কেঊ কাউকে চিনিনা,অথচ মনে হয় যেন কতো আপনজন,অনেক আগে থেকেই চেনা।প্রথম লাইনে ধাক্কাধাক্কির সুবাদে পরিচয় আজকের অড়লান্ডো প্রবাসী প্রিয় বন্ধু আনিস,আর সেই সূত্র ধরে ফায়সাল,সিরাজদ্দৌলা,রাজনীতির যুবরাজ তারেক রহমান,সেখান থেকে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে এসে দেখা মিললো প্রিয় বন্ধু খালেদ,আজকের সাংসদ প্রিন্স,মাহমুদ ভুল্লা,দৈনিক জনতার সুবাদে জিন্নাহ,পরিমল,আমার বন্ধু গৌতম,সিরাজদী(ইংরেজী বিভাগের),আর প্রথম ক্লাসেই ড,নাজমুন নেসা মাহতাবের লেকচারের মধ্যদিয়ে শুরু হলো সেদিনকার আমাদের এই প্রাণের যাত্রা,যা একাধারে বাড়তে,বাড়তে মামুন,মাসুদ,শহীদুল,কবির,শরীফুল,শিলা,বিভা,সীমা, মণি,রোকসানা,মনন,জুয়েল, তুলতুল,স্বর্ণা, মিথু, আরেফিন, মিঠু,কণা, শিল্পী, লতা, দিপিকা, রুমু,সালাহউদ্দীন,রাশেদ (২), দবিরমামা, রুহুল,কানু,আলমগীর,আমিনুর,মিন্টু,প্রিয় বন্ধু সারা আজিজ লিপি,সায়মা-রাশেদ, লিটন, শরীফ,নুরু,সহ বন্ধুর লিষ্ট শুধুই বাড়তে থাকে,।

আজ বড় কষ্টের সাথে মনে পড়ে বন্ধু রুহুল এবং প্রিয় বন্ধু মাসুদের কথা,যারা ছিলো আমাদের আড্ডার মধ্যমণি।রহুল দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে অকালেই আমাদের ছেড়ে পরপারে চলে যায়,আর বিশ্ববিদ্যালয়ের একসময়ের সেরা ক্রিকেট প্লেয়ার মাসুদ কোথায় যে হঠাত হারিয়ে গেলো,তার পরিবার সহ অনেক খোজাখুজির পরেও কোথায়ও আজ অবধি তার কোন হদিস মিলেনি।বুকের মাঝে এক রাশ কষ্ট নিয়ে প্রতিনিয়ত রুহুল-মাসুদের স্মৃতি নিয়ে চলছি,এ যে কতো কষ্টের,তা কি করে বুঝাই বলুন?

বিভাগের প্রথম নবীন বরণ অনুষ্টানে টি,এস,সির আলো-আধারীর সেই মঞ্চে নতুন করে দেখা মিললো লিপি,লুনা,মামুনের(ক্যাডেট),কারণ ঐ অনুষ্টানের মাধ্যমে জানলাম লিপি শুধু টেবিল টেনিসেই দক্ষ নয়,খুব ভালো করে নাচতেও জানে,লুনার প্রাণবন্ত উপস্থাপনায় আর মামুনের গাণের মেলোডিতে পুরোহলময় উপস্থিত সবাই বিমোহিত।

মরহুম প্রফেসর মোফাজ্জালুল হকের তত্তাবধানে আমাদের অনার্স প্রথম বর্ষের বান্দরবন শিক্ষা সফর ছিলো অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা,যদিও পাহাড়ে চড়তে গিয়ে শিউলীকে পা পিছলে সেদিন পানিতে পড়ে যেতে হয়েছিলো,আর গৌতম ঝাপিয়ে আসে তাকে দূর্ঘটনার হাত রক্ষা করে।রাতে জেলা পরিষদের ডিসি সাহেবের আপ্যায়ন আর সেনাবাহিনীর নির্বিঘ্ন নিরাপত্তার তারিফ করতেই হয়।

আমার বোন শিপা আজিজার ছোট ভাই হিসেবে শিক্ষক মহোদয় বিশেষ করে মরহুম প্রফেসর আসাদ স্যার,ড,নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ,ড,গিয়াস উদ্দীন চৌধুরী,ড,কামরুল আলম,ড,হাবিব জাফর উল্লাহর স্নেহ,মমতা বিশেষভাবে উল্লেখের দাবী রাখে।কেমন করে যেন আসাদ স্যার এই সংবাদটা জেনে গিয়েছিলেন,আজও তা অজানাই থেকো গেলো।

আমাদের সার্ক শিক্ষা সফর এর অভিজ্ঞতা আমাদের বন্ধুত্তকে বিশেষ এক মর্যাদায় নিয়ে আসে,যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তিতে পদ্দ্বা-মাওয়ার ম্যারিএন্ডারসন এর পার্টি এবং সিলেট সফর -এক বিশেষ মাত্রা নিয়ে আসে।আমাদের বন্ধু মহলের সকলেই এই সব সফরে অনেক মজার-মজার স্মৃতি এবং ঘটনা নিয়ে নিজ-নিজ অভিজ্ঞতার ঝুলিকে সমৃদ্দ্ব করে তুলেছেন।সার্ক শিক্ষা সফরের পূর্বে আমাদের সকলের কাছে মূর্তিমান এক আতংকের নাম ছিলেন ড,মহব্বত খান এবং নিরামিষভূজী ড,ঝেরিনা রেহমান খান।কিন্তু সার্ক শিক্ষা সফরে মহব্বত স্যার (ইন্টার ভিউ বাদে),ঝেরিনা রেহমান খান,কামরুল স্যার,মাহবুব স্যার এর আন্তরিকতায় আমরা প্রত্যেক ছাত্র/ছাত্রীই সেদিন অভিভুত হয়ে গিয়েছিলাম।দিল্লী ইয়থ হোষ্টেলের বিচিত্র অভিজ্ঞতা বাদে শিমলা,আগ্রা,জয়পুর,তাজমহল,কুতুব মিনার দর্শন ছিলো সে এক দারুন অভিজ্ঞতা।রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয়ে ড,এম,পি,শর্মা আর তার অতি ভদ্র এসোসিয়েটস এর আতিথেয়তা ছিলো আমদের কাছে বাড়তি পাওনা।মাঝে-মাঝে অনেকে হঠাত-হঠাত জন্মদিন পালন (যেমন আলমগীর-মাহবুব স্যার বলেছিলেন, হলফ করে বলতে পার্‌ আজ আলমগীরের জন্মদিন না) ,জয়পুরের সিনেমা হলে জয়পুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আতিথেয়তায় মাধুরী-আনিল কাপুরের সিনেমা উপভোগ,আর খালেদ কর্তৃক মাহবুব স্যারকে কষ্টের সাথে দিল্লী টার্মিনালে ব্যাগেজ টানানো-সে এক রোমাঞ্চকর স্মৃতি হয়ে আছে।পদ্দ্বা-মাওয়ার অভিজ্ঞতার রেশ কাটতে না কাটতেই সিলেট ঐ সফর আমাদের সকলের মানষপটে এক বিশাল সুখ স্মৃতি হয়ে আছে,সকলেই একবাক্যে সেটা স্বীকার করবেন,তাতে কোন সন্দেহ নাই।সিলেটের আর শিমলার মনমুগ্ধকর সৌন্দর্য দারুন ভাবে সকলকেই সেদিন আকৃষ্ট করেছিলো, লতা,লিপি, মিথু,তুলতুল,কণা, মেরিনা,লিণ্ডা,রকীব,স্বর্ণা,মাসুদ,মামুন,খালেদ সহ আরো অনেককেই সেদিন সেখানে থেকে যেতে ইচ্ছে পোষণে বাধ্য করেছিলো।

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সংলগ্ন হলে থাকার সুবাধে দুপুরের খাওয়া-দাওয়া প্রায়ই বন্ধু-বান্ধব মিলে হল ক্যাফেটারিয়াতে কিংবা টিএসসি ক্যাফেতে খেতে হতো,অনেক সময় বন্ধুদের বাসায়ও খেতে হতো,সেই সব কেবলই আজ স্মৃতি।বিশেষ করে প্রিয় বন্ধু আনিসের বাসায় যখন তখন যাতায়াত,ওর মা-ভাবী-বোনকে খাবারের জন্য কতো যে জ্বালিয়েছি,তার কোন ইয়ত্তা নেই,অবশ্য মামুন,মাসুদ, শিলা, মাহমুদ এবং বিভার নাম নিয়ে তাদেরকে খাটো করতে চাইনা।কারণ তাদের আতিথেয়তাও অনিচ্ছা থাকা সত্তেও(কারণ তারা এমনভাবে আমন্ত্রণ জানাতো না বলার উপায়ছিলোনা) নিতে হতো।বন্ধুদের মাঝে কে যেন গরমের  এক সন্ধ্যাবেলা বাসায় নিয়ে দারুন এক কাপ চা খাওয়াইয়েছিলো,বিশ্বাস করো আজো সেই চায়ের স্বাদ ভুলতে পারিনাই,প্রিয় বন্ধুকে এই সুবাদে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাইনা,বন্ধু আজো সেই চা এর স্বাদ সমানভাবে মধুর হয়ে হ্রদয়-মনে গেথে আছে।সিলেটের সফরে মাহবুব স্যার এর বউ এর আমাদের সাথে সঙ্গী হয়ে আমাদের সেই সফরকে আনন্দে ভরিয়ে তুলেছিলেন।ধন্যবাদ ভাবীকেও।অবশ্য হাকিম চত্তরের হাকিম ভাইয়ের চা,আর চিনি কম দুধ বেশী-টিএসসির সেই ফেরীওয়ালার চা,আর চার তলার নান্নু-বাচ্চুর গরম সিঙ্গারার সাথে গরম চা-সেও তুলনাবিহিন।আর ডিপার্টম্যান্ট এর ইউনুস আর সেমিনার রুমের আজিজ  ভাইয়ের অকৃপন ভালবাসা যা স্মৃতির মানসপটে ঝক-ঝকে হয়ে আছে।

অনার্সের কোর্স চলাকালীন মাঝখান থেকে হঠাত করে মেধাবী ছাত্র বন্ধু অভিজিত এর ছিটকে পড়াটাও ছিলো আরো এক দুঃসংবাদ।অভিজিত যেখানে যে অবস্থায় থাকো,ভালো থাকো বন্ধু।

বন্ধু জুয়েলের চাচার(মরহুম ওবায়দুর রহমান)মৃত্যু সংবাদে এবং ততপরবর্তি কুলখানিতে অংশনেয়ার সুবাদে জুয়েল পরিবারের সাথে একাত্ততার আরো এক সুযোগে,সে দিন অভিভূত হয়েছিলাম জুয়েলের আন্তরিকতা আর একাগ্রতায়।

মেরী এন্ডারসনের পার্টির(ঠিক মনে করতে পারতেছিনা,না কি এলিফ্যান্ট রোডের পার্টির পরে)আমার ডিপার্টম্যান্ট এর সকল বন্ধুরা(বন্ধু-বান্ধবী,না কি সেটা ছিলো কেবল বান্ধবীদের পক্ষ থেকে!)মিলে আমাকে অসাধারণ সুন্দর একসেট পাজামা-পাঞ্জাবী উপহার দিয়েছিলেন,যা আজও অতি যত্নের সাথে রেখে দিয়েছি,বিশেষ কোন পার্টি হলে আমি সেই পাজামা-পাঞ্জাবী পরিধান করে থাকি,আমার বন্ধুদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্দ্বার নিদর্শন হিসেবে।

আজকের এই স্মৃতির সুবাধে তাদেরকে কৃতজ্ঞতার সাথে আরো একবার ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

বাংলা একাডেমির বই মেলা,অপেন এয়ার কনসার্ট,বিশ্ববিদ্যালয় ডে,সর্বত্র ছিলো আমাদের সমান পদচারনা,বিশ্ববিদ্যালয়ের দশটি বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং লোকপ্রশাসন বিভাগের সকল বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে কতো হৈ-হুল্লুড়, আর আনন্দ,তা কি এই স্বল্প পরিসরে বর্ণনা করা যায়।তা ছাড়া বয়সের ভাড়ে স্মৃতি ভ্রমও হতে চলেছে,অনেকে নাম,অনেক ঘটনা মনে করতেও বড় কষ্ট করতে হচ্ছে,কারণ ইতিমধ্যে অনেক সময় চলে গেছে,পদ্দ্বায় অনেক জল গড়িয়েছে,সময়ও বদলেগেছে অনেক।আজকের এই স্মৃতিচারণ কেবল মাত্র লোকপ্রশাসন বিভাগের ৮৫-৮৬-৮৭ ব্যাচের মধ্যে সীমাবদ্দ্ব,অনিচ্ছাকৃতভাবে কারো নাম না এসে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য বিনিত অনুরোধ করছি,কারণ আমার ক্যাম্পাসের স্মৃতির ভান্ডারতো বিশাল,এর গভীরতাও অনেক,জাতীয় পর্যায়ে এর প্রভাবও অনেক গভীরে প্রোতিত,ইচ্ছে আছে ক্যাম্পাসের সেই সব স্মৃতি নিয়ে পরবর্তি কোন সংখ্যায় ব্যাপক পরিসরে লেখার,তখন অবশ্যই সকল জানা-অজানা বন্ধুদের কথা আসবে,জাতীয় ব্যাক্তিত্তদের সান্নিধ্যের খবরও উল্লেখিত হবে।আজ এই পর্যন্তই,ভালো থেকো বন্ধুরা,জয় হউক আড্ডার।

Salim932@googlemail.com

5th Feb.2012.UK

Please follow and like us:
Pin Share

Add a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Follow by Email
YouTube
Pinterest
LinkedIn
Share
Instagram
error: Content is protected !!